নিজস্ব প্রতিবেদক : তৃতীয় দিনের অনুষ্ঠানের মাধ্য শেষ হলো কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ১৬১ তম জন্মজয়ন্তী উদযাপন। দীর্ঘ ৪ বছর পর জাতীয়ভাবে কুষ্টিয়ার কুমারখালীর শিলাইদহে রবীন্দ্র জয়ন্তী উদযাপনে এলাকায় সাজ সাজ রব পড়ে গেছে। প্রতিদিন সকাল থেকে রবি ঠাকুরের কুঠিবাড়ি দেশী-বিদেশী রবীন্দ্র ভক্ত ও দর্শনার্থীদের পদচারণায় মুখোরিত হয়ে উঠেছিলো। কুঠিবাড়ীর বকুলতলা, পুকুরপাড়, আম্রকাননে রবীন্দ্র শিল্পী, ভক্ত, অনুরাগীরা ঘুরে ঘুরে কবি গুরুর স্মৃতি স্পর্শ করছেন। কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ১৬১ তম জয়ন্তী ৩দিনের অনুষ্ঠানের শেষ দিনে সকাল ১০ টা থেকে রাত্রি ১১ টা পর্যন্ত রবীন্দ্রনাথের কর্মজীবনের ওপর আলোচনা গান, নৃত্য, কবিতা ও নাটকের মাধ্যমে শেষ হলো সকল আয়োজন।
সমাপনী অনুষ্ঠানে কুষ্টিয়ার জেলা প্রশাসক মো. সাইদুল ইসলামের সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি ছিলেন খুলনা বিভাগীয় কমিশনার মো. ইসমাইল হোসেন (এনডিসি)। অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য রাখেন স্থানীয় সরকারের উপপরিচালক (উপসচিব) মৃনাল কান্তি দে, স্মারক বক্তব্য রাখেন ঢাকা বাংলা একাডেমির মহাপরিচালক মো. নুরুল হুদা। আলোচক ছিলেন কুষ্টিয়া ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগের অধ্যাপক ড. সরোয়ার মুর্শেদ ও শিলাইদহ রবীন্দ্রসংসদের পরিচালক এসএম আফজাল হোসেন। এসময় অন্যান্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন কুষ্টিয়ার পুলিশ সুপার মো. খাইরুল আলম, কুষ্টিয়া পৌরসভার মেয়র আনোয়ার আলী, জেলা পরিষদের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (উপসচিব) মুন্সী মো. মনিরুজ্জামান, কুষ্টিয়া জেলা জাসদের সভাপতি গোলাম মহসীন, কুষ্টিয়া পৌর আওয়ামীলীগের সভাপতি তাইজাল আলী খান প্রমুখ।